গার্মেন্টস সেক্টর গত দুই বছর করোনার মধ্যে খুব ভালোভাবে পরিচালিত হচ্ছে

বাংলাদেশের কল-কারখানা বিশেষ করে গার্মেন্টস সেক্টর গত দুই বছর করোনার মধ্যে খুব ভালোভাবে পরিচালিত হচ্ছে। আমরা ব্যক্তিগতভাবে যদি জরিপ করি দেখা যাবে গার্মেন্টস সেক্টরে করোনার প্রভাব অনেক কম। কারণ হিসেবে যদি উল্লেখ করি ম্যাক্সিমাম না সবগুলো গার্মেন্টস সেক্টরে থার্মাল স্ক্যানার আছে, পর্যাপ্ত পরিমাণে হ্যান্ডওয়াশ এর ব্যবস্থা আছে, সর্বোপরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করার প্রবণতা ও বাধ্যবাধকতা আছে।
গার্মেন্টসের স্বল্পশিক্ষিত ওয়ার্কার খুব ভালো করে জানে কি করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করতে হয়। ওরা যদি গত দুই বছর করতে পারে তাহলে এখন কেন পারবে না?
প্রশ্ন হলো তাহলে কি সত্যি কল কারখানা বন্ধ রাখা দরকার আছে? কল কারখানা বন্ধ রাখলে কি কি হতে পারে?
আমাদের রানিং অর্ডারগুলো অন্যদেশে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে,
আমাদের ওয়ার্কাররা গ্রামের বাড়িতে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে ছুটি এবং ঈদ উদযাপন করার একটা সুযোগ পাবে এবং এতে করে করোনার প্রভাব আরো বেশি বেড়ে যেতে পারে।
সর্বোপরি সময়মতো আসতে পারবে না বলে অনেকেই চাকরি হারাবে, অনেক বেকার হবে,আরো অনেক কিছু।
যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঝে না বুঝে কথা বলছেন, মালিক পক্ষ অথবা বিজিএমই কে গালি দিচ্ছেন তাদেরকে বলছি আশা করি ব্যাপারটা ভেবে দেখবেন। ১৪ দিন ছুটির চাইতে চাকরির নিশ্চয়তা, ইনকামের নিশ্চয়তা থাকা আমি মনে করি অনেক বেশি জরুরী। আশাকরি যথাযথ ও কর্তৃপক্ষ ব্যাপারটা ভেবে দেখবে।
#Bangladeshgarment #bangladesh #garmentindustry #garmentmanufacturer 

#inventorymanagement #supplychain COVID19 update about Bangladesh Garments sector